৮ দলের ঐক্য আমাদেরকে সংসদে নিয়ে যাবে: জামায়াত আমির

সংগৃহীত ছবি

 

অনলাইন ডেস্ক :  একসঙ্গে আন্দোলনরত ৮ দলের ৫ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত রাজপথের লড়াই অব্যাহত থাকবে ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘ইসলামি দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই ঐক্য আমাদেরকে জাতীয় সংসদ পর্যন্ত নিয়ে যাবে। প্রয়োজনে আরও একবার ৫ আগস্ট সংঘটিত হবে।’

তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় না গিয়েও অনেকে ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন, প্রশাসনিক ক্যু করার চেষ্টা করছেন। কোনও দেশপ্রেমিক দল চাঁদাবাজ হয়ে ৫ আগস্টের পর আবির্ভূত হয়নি। যারা আবির্ভূত হয়েছিলেন, দায় এবং দরদ নিয়ে তাদের সঙ্গে বসেছিলাম। এটি শহীদদের রক্তের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা, এটা বন্ধ করতে হবে। যদি বন্ধ করা না হয় বিপ্লবী জনগণ, তরুণ জনতা, কোলে বাচ্চা নিয়ে রাস্তায় নেমে আসা ওই মায়েরা আমাদেরকে ক্ষমা করবেন না। চাঁদাবাজি, দুর্নীতি অব্যাহত রয়েছে। আগামী নির্বাচনে ছলে-বলে কৌশলে, কেউ কেউ আমরা শুনতে পাই বিভিন্ন জায়গায় বসে ষড়যন্ত্রের জাল বুনছেন। জনগণ ভোট দিক আর না দিক ক্ষমতায় আমাদেরকে যেতে হবে। বন্ধুগণ বেলা শেষ, দিনও শেষ। সূর্যও ডুবে গেছে। এ বাংলাদেশে এটা হবে না, এটা আমরা হতে দেবো না ইনশাআল্লাহ।’

সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকালে খুলনা মহানগরীর শিববাড়ী বাবরী চত্বরে জামায়াতে ইসলামীসহ একসঙ্গে আন্দোলনরত ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মো. রেজাউল করীম।

শফিকুর রহমান বলেন, ‘দিশেহারা, হতাশ, ক্ষুব্ধ হয়ে চোরাগলিতে কেউ যদি হাঁটার চিন্তা করেন, তাহলে প্রয়োজনে আরেকটা ৫ আগস্ট হবে ইনশাআল্লাহ। যেই ৫ আগস্ট সন্ত্রাসকে, ফ্যাসিবাদকে তাড়িয়ে দিয়েছিল, সেই ৫ আগস্ট প্রয়োজনে আবার রুখে দেবে- ইনশাআল্লাহ।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘কিছু দল এবং ব্যক্তি বাংলাদেশকে দফায় দফায় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে বিশ্বের দরবারে অপমাণিত করেছে। এদের সবার অতীত রেকর্ড বাংলাদেশের জনগণের হাতে আছে। এমনকি দুঃখের বিষয় সব ফ্যাসিবাদ, দুর্নীতি, বৈষম্য, দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ৫ আগস্টের বিপ্লব হয়েছিল। সেই বিপ্লবের পরের দিন থেকে একটা গোষ্ঠী নিজেদের কপাল, কিসমত গড়ার জন্য বাংলাদেশের জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। আজ চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে সমাজ জীবন অতিষ্ঠ, তটস্থ। বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী কেউ শান্তিতে নেই। আগের চেয়ে চাঁদার রেট বেড়ে গেছে বলে তারা সবাই বিষাক্ত নিশ্বাস ফেলেন। তারা বলেন, আগেও ভালো ছিলাম না, এখন আরও খারাপ।’

তিনি বলেন, ‘আমরা ৮ দলের বিজয় চাই না, আমার বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চাই। আমরা দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ন্যায় বিচার, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, তাবেদারি নয়- স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যেতে চাই।’ এ সময় তিনি কোনও ইসলামি দলের গায়ে চাঁদাবাজের তকমা লাগেনি বলে দাবি করেন।

৩৫ বছর ও তার নিচে যাদের বয়স, যারা বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারেননি, তাদেরকে উদ্দেশ্য করে জামায়াতের আমির বলেন, ‘এবার তোমাদের ভোট নিয়ে কেউ ছিনিমিনি করতে চাইলে আমরা তা হতে দেবো না। সেদিন আমারও যুবক হয়ে তোমাদের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করবো। তোমাদের হাতে আমার দেশটা তুলে দিতে চাই। সেজন্য নিজেদেরকে প্রস্তুত করো। তোমরা চাকরি করবে না, চাকরি দেবে।’

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা দুই ধারায় চলমান উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এক ধারায় রয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা। অন্য ধারায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা। মাদ্রাসায় খুন খারাবি হয় না। অস্ত্রবাজি হয় না। জ্ঞানের চর্চা হয়। পক্ষান্তরে ৫৪ বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্তানদের লাশ পড়েছে। মদ গাঁজার আসর বসেছে। মেয়েদের ইজ্জত লুট হয়েছে। অস্ত্রের ঝনঝনানি হয়েছে। সভ্য হতে হলে আমাদেরকে দুর্নীতিমুক্ত হতে হবে। কিছু দল ও ব্যক্তি দফায় দফায় দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে ভাবমূর্তি বিনষ্ট করেছে।’

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক স্থানে আমাদের ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। তবে জনগণ এখন আর পোস্টার দেখে ভোটের সিদ্ধান্ত নেয় না। তারা আমাদেরকে ভালোবেসে বুকের মধ্যে স্থান দিয়েছে।’

৫ দাবি আন্দোলন করা ৮ দল হলো- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি।

তাদের ৫ দাবি হলো- জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গণভোট আয়োজন, নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, আওয়ামী সরকারে বিচার দৃশ্যমান করা, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» জাতীয় পার্টি নিয়ে কুসুম কুসুম প্রেম চলবে না: নাসীরুদ্দীন

» চকবাজারের আগুন সোয়া ১ ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে

» রণবীরের ‘ধুরন্ধর’ লুক দেখে যা বললেন দীপিকা

» এলপি গ্যাসের নতুন মূল্য জানা যাবে মঙ্গলবার

» ৮ দলের ঐক্য আমাদেরকে সংসদে নিয়ে যাবে: জামায়াত আমির

» নির্বাচিত সরকারের পক্ষে এত সংস্কার হজম করা কঠিন হতে পারে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

» তারেক রহমানের দেশে আসতে বাধা থাকলে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে: আইন উপদেষ্টা

» তারেক রহমানের দেশে আসতে আইনগত কোনো বাধা নেই : আসিফ নজরুল

» জুলাই বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশ দুই ভাগে বিভক্ত: মামুনুল হক

» মানুষ বলতে বাধ্য হচ্ছে, ‘আগে ভালো ছিলাম না, এখন আরও খারাপ’: জামায়াত আমির

 

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
পরীক্ষামূলক প্রচার...

৮ দলের ঐক্য আমাদেরকে সংসদে নিয়ে যাবে: জামায়াত আমির

সংগৃহীত ছবি

 

অনলাইন ডেস্ক :  একসঙ্গে আন্দোলনরত ৮ দলের ৫ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত রাজপথের লড়াই অব্যাহত থাকবে ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘ইসলামি দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই ঐক্য আমাদেরকে জাতীয় সংসদ পর্যন্ত নিয়ে যাবে। প্রয়োজনে আরও একবার ৫ আগস্ট সংঘটিত হবে।’

তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় না গিয়েও অনেকে ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন, প্রশাসনিক ক্যু করার চেষ্টা করছেন। কোনও দেশপ্রেমিক দল চাঁদাবাজ হয়ে ৫ আগস্টের পর আবির্ভূত হয়নি। যারা আবির্ভূত হয়েছিলেন, দায় এবং দরদ নিয়ে তাদের সঙ্গে বসেছিলাম। এটি শহীদদের রক্তের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা, এটা বন্ধ করতে হবে। যদি বন্ধ করা না হয় বিপ্লবী জনগণ, তরুণ জনতা, কোলে বাচ্চা নিয়ে রাস্তায় নেমে আসা ওই মায়েরা আমাদেরকে ক্ষমা করবেন না। চাঁদাবাজি, দুর্নীতি অব্যাহত রয়েছে। আগামী নির্বাচনে ছলে-বলে কৌশলে, কেউ কেউ আমরা শুনতে পাই বিভিন্ন জায়গায় বসে ষড়যন্ত্রের জাল বুনছেন। জনগণ ভোট দিক আর না দিক ক্ষমতায় আমাদেরকে যেতে হবে। বন্ধুগণ বেলা শেষ, দিনও শেষ। সূর্যও ডুবে গেছে। এ বাংলাদেশে এটা হবে না, এটা আমরা হতে দেবো না ইনশাআল্লাহ।’

সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিকালে খুলনা মহানগরীর শিববাড়ী বাবরী চত্বরে জামায়াতে ইসলামীসহ একসঙ্গে আন্দোলনরত ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মো. রেজাউল করীম।

শফিকুর রহমান বলেন, ‘দিশেহারা, হতাশ, ক্ষুব্ধ হয়ে চোরাগলিতে কেউ যদি হাঁটার চিন্তা করেন, তাহলে প্রয়োজনে আরেকটা ৫ আগস্ট হবে ইনশাআল্লাহ। যেই ৫ আগস্ট সন্ত্রাসকে, ফ্যাসিবাদকে তাড়িয়ে দিয়েছিল, সেই ৫ আগস্ট প্রয়োজনে আবার রুখে দেবে- ইনশাআল্লাহ।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘কিছু দল এবং ব্যক্তি বাংলাদেশকে দফায় দফায় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে বিশ্বের দরবারে অপমাণিত করেছে। এদের সবার অতীত রেকর্ড বাংলাদেশের জনগণের হাতে আছে। এমনকি দুঃখের বিষয় সব ফ্যাসিবাদ, দুর্নীতি, বৈষম্য, দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ৫ আগস্টের বিপ্লব হয়েছিল। সেই বিপ্লবের পরের দিন থেকে একটা গোষ্ঠী নিজেদের কপাল, কিসমত গড়ার জন্য বাংলাদেশের জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। আজ চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্যে সমাজ জীবন অতিষ্ঠ, তটস্থ। বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী কেউ শান্তিতে নেই। আগের চেয়ে চাঁদার রেট বেড়ে গেছে বলে তারা সবাই বিষাক্ত নিশ্বাস ফেলেন। তারা বলেন, আগেও ভালো ছিলাম না, এখন আরও খারাপ।’

তিনি বলেন, ‘আমরা ৮ দলের বিজয় চাই না, আমার বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের বিজয় চাই। আমরা দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ন্যায় বিচার, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, তাবেদারি নয়- স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যেতে চাই।’ এ সময় তিনি কোনও ইসলামি দলের গায়ে চাঁদাবাজের তকমা লাগেনি বলে দাবি করেন।

৩৫ বছর ও তার নিচে যাদের বয়স, যারা বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারেননি, তাদেরকে উদ্দেশ্য করে জামায়াতের আমির বলেন, ‘এবার তোমাদের ভোট নিয়ে কেউ ছিনিমিনি করতে চাইলে আমরা তা হতে দেবো না। সেদিন আমারও যুবক হয়ে তোমাদের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করবো। তোমাদের হাতে আমার দেশটা তুলে দিতে চাই। সেজন্য নিজেদেরকে প্রস্তুত করো। তোমরা চাকরি করবে না, চাকরি দেবে।’

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা দুই ধারায় চলমান উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এক ধারায় রয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা। অন্য ধারায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা। মাদ্রাসায় খুন খারাবি হয় না। অস্ত্রবাজি হয় না। জ্ঞানের চর্চা হয়। পক্ষান্তরে ৫৪ বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্তানদের লাশ পড়েছে। মদ গাঁজার আসর বসেছে। মেয়েদের ইজ্জত লুট হয়েছে। অস্ত্রের ঝনঝনানি হয়েছে। সভ্য হতে হলে আমাদেরকে দুর্নীতিমুক্ত হতে হবে। কিছু দল ও ব্যক্তি দফায় দফায় দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করে ভাবমূর্তি বিনষ্ট করেছে।’

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক স্থানে আমাদের ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। তবে জনগণ এখন আর পোস্টার দেখে ভোটের সিদ্ধান্ত নেয় না। তারা আমাদেরকে ভালোবেসে বুকের মধ্যে স্থান দিয়েছে।’

৫ দাবি আন্দোলন করা ৮ দল হলো- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি।

তাদের ৫ দাবি হলো- জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গণভোট আয়োজন, নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা, আওয়ামী সরকারে বিচার দৃশ্যমান করা, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



 

সম্পাদক ও প্রকাশক :মো সেলিম আহম্মেদ,

ভারপ্রাপ্ত,সম্পাদক : মোঃ আতাহার হোসেন সুজন,

নির্বাহী সম্পাদকঃ আনিসুল হক বাবু

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: ই-মেইল : [email protected],

মোবাইল :০১৫৩৫১৩০৩৫০

Design & Developed BY ThemesBazar.Com